I should live the rest of my life cherishing the joy of giving - Arian Arif

 Today, a sponsor guardian visited Manik Nagar’s Mojar School to meet the students they have been supporting. Their parents also came along. The students are doing quite well, growing steadily over the past nine years. For privacy reasons, we couldn't share photos.

I often wonder, are my parents, or the parents of those of us who work for these children, proud of us? Perhaps not, since we use donations, not our own earnings. But then again, people working for international NGOs, driving fancy cars, surely make their parents and friends proud—even though that too comes from donations. It makes my head spin thinking about it.

Mojar School has been standing strong for 12 years. In the next 5 or 6 years, our social business might take off too, hopefully before it all shuts down.

I spent a long time at the Manik Nagar branch today, and despite many limitations, I felt good. New red and white benches have arrived for every class, and attendance is at an incredible 95%. There was a time when even 80% attendance made me happy. Then an officer came and reported 98% attendance. I asked, "Does he know magic?" I checked the data multiple ways, and it was all correct. This new benchmark seems here to stay.

I feel privileged to be part of such a great team. Once, I would visit schools under immense pressure, but now I might be the least stressed person during donor visits. I check everything, look after the kids, the teachers, and even medical needs. It’s all possible because of this amazing team. May it continue like this until the end.

Today, I had a life talk with all the ninth graders, and they listened with such joy and enthusiasm. One of them, who teaches pre-primary students for two hours every morning and earns a monthly salary, was beaming with pride after hearing my praise. Just seeing that made me happy as I returned to the office.

Once again, I realized today that I should never feel the pain of not receiving anything. I should live the rest of my life cherishing the joy of giving.




আজকে মানিক নগরের মজার ইশকুল :: Mojar School এ একজন স্পন্সর গার্ডীয়ান আসছেন, তার স্পন্সর করা শিক্ষার্থীদের সাথে দেখা করতে । সাথে বাবা মাও এসেছেন। শিক্ষার্থীরাও বেশ ভালো করছেন, প্রায় ৯ বছর ধরে তারা ধীরে ধীরে বেড়ে উঠছে। সঙ্গত কারনেই ছবি শেয়ার করা গেলো না।
আমি বা আমরা যারা এই শিশুদের জন্য কাজ করি, আমার বাবা মা বা আমাদের বাবা মা কি গর্বিত হয় ? উহ, আমরা ডোনেশন এনে খরচ করি, নিজের আয় থেকে করি না, সে জন্য মেবি গর্ব না। আবার ধরেন, যা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে মানে এনজিও তে জব করে বড় বড় গাড়ী পায়, তা নিয়ে বাবা মা তো বটেই তার বন্ধুরাও গর্ব করে। দেখেন ওটাও ডোনেশনের টাকা, তাও। কি জানি মাথা ঘুরে এত ভাবলে।
১২ বছর মজার ইশকুল দাঁড়িয়েছে, বন্ধ হয়ে যেতে যেতে নেক্সট ৫/৬ বছরে সোশ্যাল বিজনেজটাও দাঁড়িয়ে যাবে, মেবি। তখন!
আজকে দীর্ঘ সময় মানিক নগর ব্রাঞ্চে কাটালাম, সাধ্যের মধ্যে হাজারটা সীমাবদ্ধতা নিয়ে আজকে আমার মন ভালো ছিল। প্রতিটা ক্লাসে নতুন লাল সাদা বেঞ্চ আসছে, উপস্থিতির হার ৯৫%, একটা অবিশ্বাস্য নাম্বার। এক সময় ৮০% উপস্থিতিও আমাকে আনন্দিত করতো, এরপর একজন অফিসার আসছেন, সে ৯৮% উপস্থিতি নিয়ে গেলো। আমি তাকে বললাম, যাদু জানে নাকি? নানান ভাবে ডাটা চেক করলাম, সব ওকে। এই যে নতুন বেঞ্চ মার্ক সেট হলো এটা এখন আর নামে না।
কি দারুণ একটা টিমের অংশ হয়ে কাজ করি, এক সময় ১০১ টা প্রেশার নিয়ে স্কুল ভিজিটে যেতাম, এখন সব থেকে প্রেশার লেস মানুষটা মেবি আমি। ডোনার ভিজিটে নানান দিক চেক করে, আমি সাথে আমার বাচ্চাদের খোঁজ নেই, টিচারদের খোঁজ নেই, চিকিৎসার খোঁজ। এই সকল সম্ভব অসাধারণ একটা টিমের অংশ হলে। বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত এভাবেই চলুক।
আজকে ক্লাস নাইনের সবার সাথে জীবন নিয়ে কথা হলো, সবাই কি খুশি আনন্দ নিয়ে শুনলো। নাইনের যে শিক্ষার্থী সকালে টিচার হিসেবে ২ ঘন্টা প্রাক প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের পড়ায়, মাসিক বেতন পায়, তার প্রশংসা শুনে চোখে মুখে যে আনন্দ খেলা করেছে তা দেখেই কিছুক্ষণ আগে অফিসে ফিরমাল।
আমার আজকে আরেকবার মনে হয়েছে, আমার কোন দিন কোন কিছু না পাওয়ার বেদন থাকতে পারে না। সব পাওয়ার আনন্দ নিয়েই আমার বাকী জীবন কাটিয়ে দেয়া উচিৎ।

Comments