The Youth Unleashed | Arian Arif x Elita Karim | Episode 10 EMK Center x U.S. Embassy Dhaka




The Youth Unleashed | Arian Arif x Elita Karim | Episode 10 EMK Center x U.S. Embassy Dhaka


U.S. Embassy Dhaka পরিচালিত EMK Center এ সিঙ্গার, সাংবাদিক Elita Karim এর সাথে কথা বলেছেন উদ্যোক্তা ও প্রধান নির্বাহী আরিয়ান আরিফ :: Arian Arif, @মজার ইশকুল :: Mojar School এর বিগত প্রায় ১ যুগের জার্নি, আগামী দিনের পথচলা, ব্যক্তিগত দর্শন, পরিচালনা এবং ভালো লাগার নানান মুহুর্ত্ব নিয়ে কথা বলার সুযোগ হয়েছিলো। আগ্রহীরা শুনে দেখতে পারেন, আশা করছি ভালো লাগবে।
..
ভিডিও দেখার সাথে কেউ পড়তে চাইলেও কথোপকথন লিখে দিয়েছি, সেটা পড়লেও হবে।
..

Welcome to another episode of the youth unleashed. আশা করি ভালো আছেন। আমি এলিটা কারিম এবং প্রতি সপ্তাহে আমি এরকম ইয়াং চেঞ্জ মেকার যারা চ্যালেঞ্জ ফেইস করে ভালো কিছু কাজ করছে বাংলাদেশে, তাঁদেরকে নিয়ে আসি, তাদের সাথে গল্প করছি। আজকে এরকমই একজন ইয়াং চেঞ্জ মেকার আছে আমার সামনে। এবং আমি একটু স্পেশালি তাঁকে নিয়ে এক্সাইটেড কারণ সে খুব মজার একটা টপিক নিয়ে কাজ করে এবং আমার খুব Favourite একটা Topic; অবশ্যই Education. তাঁর একটা স্কুল আছে, Actually একটা বললে ভুল হবে, তাঁর বেশ কয়েকটা স্কুল আছে এবং তার এই Organisation বা স্কুলের বা এই যে Educational Institute, এর নাম হচ্ছে; মজার ইশকুল :: Mojar School, Not মজার স্কুল, it’s মজার ইশকুল। আমাদের সাথে আছে আরিয়ান আরিফ। আর বেশি কথা না বলি, আমরা সরাসরি তাঁর কাছে চলে যাই।
মজার ইশকুল নিয়ে মজার মজার কিছু গল্প বলুন।
আরিয়ান আরিফ: you so much আপু। আমার Introduction টা খুব ভালো লেগেছে, এই জায়গাটা যে; নামটা মজার স্কুল না মজার ইশকুল। সত্যিকার অর্থেই এইটা মজার।
এলিটা কারিম : আমি জানি না শুরু থেকে নাকি কিন্তু বেশ অনেক বছর ধরেই কিন্তু মজার ইশকুলের আমি Development দেখছি। যদিও সোশ্যাল মিডিয়াতেই দেখছি। তাদের বাচ্চাদের ছবি দেখি এবং আমি জানি যে এখন অষ্টম (এইট) শ্রেনি পর্যন্ত পড়াচ্ছো তোমাদের বাচ্চাদের কে। সবচেয়ে বেশি যা ভালো লাগে তা হচ্ছে, সত্যিকার অর্থে বাচ্চাদেরকে জোর করে তুলে এনে স্কুলে ভর্তি করানো হয়। মজার ইশকুল নিয়ে আরিয়ান থেকে কিছু শুনি।
আরিয়ান আরিফ: Thank you so much আপু। আমি ছোট করে একটু বলি যে; জোর-এর জায়গায় আমরা বলি যে ভালোবাসা দিয়ে, ভালোবাসার বন্ধনে বেধে আমরা তাদের কে মজার ইশকুলে নিয়ে আসি এবং কয়েকটা ধাপে মিলে তাদের জীবনে পরিবর্তন আসে।
আপু, আপনি আমাদের মজার ইশকুলের সাথে প্রায় শুরু থেকেই বলতে গেলে। আমাদের জার্নি শুরু হয়েছে ১০ জানুয়ারি ২০১৩ সাল থেকে এবং আপনি জানতে পেরেছেন ২০১৫ সাল থেকে। শুরু করে একটা Organisation হিসেবে আসা, কারো কাছে Interest তৈরি করতে খুব বেশি সময় না। তারপর ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ সাল। আপনি দেখছে, আপডেট জানছেন, খোঁজখবর রাখছেন। আমার মনে হয়, খুব ভালোভাবেই আপনি মজার ইশকুলের সাথে আছে এবং আমি জেনে খুবই আনন্দিত যে আপনি মজার ইশকুল কে ভালোবাসেন। এইটা দারুন একটা ব্যাপার। আমি যদি একটু ছোট করে বলি; মজার ইশকুল টা ২০১৩ সালে যখন form হয় তা কিন্তু Social Media থেকে। Facebook এ একটা Status দিই ৭ জানুয়ারি ২০১৩ সালে যে, আমরা এমন একটা স্কুল করতে চাই। এখানে Interested কেউ আছে কিনা? আমি একা কাজ করতে কখনোই পছন্দ করতাম না। আগেও করতাম না এখনও করি না। একটা টিম হিসেবে কাজ করতে চাই। এবং সেই Post থেকেই মজার ইশকুল শুরু। শুর থেকেই আমাদের একটাই Goal ছিল এবং মজার ইশকুল এর এখন ১১ বছর চলে, এখনও। গোলটা হচ্ছে, রাস্তায় যে শিশুরা থাকে অর্থাৎ পথশিশু বা Streetchildren বা underpreviliged children, যে নামেই আমরা তাকে চিহ্নিত করি না কেন, সে একটা স্বাভাবিক Life Lead করবে। কেন জরুরী? একটা বাচ্চা যখন রাস্তায় বেড়ে উঠে অনাদরে, আবহেলায় থেকে থেকে বেড়ে উঠে, সে কিন্তু দেশের জন্য বিপদ হতে পারে। সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়াতে পারে, অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়াতে পারে। আমরা তো দেখি শিশুরা নেশা করে রাস্তায় রাস্তায় পড়ে থাকে। তাই আমাদের Organization এর Goal হচ্ছে ঐ রকম বা কাছাকাছি বা এমন কর্মকান্ডে যুক্ত হতে পারে এমন শিশুদের শিক্ষার আওতায় নিয়ে আসা। ও যখন ক্লাস এইটে উঠবে, অনেকের বয়স ১৮ বছর হয়ে যাবে। বাংলাদেশের আইন অনুসারে ও কাজ করার জন্য যোগ্য হয়ে উঠবে এবং তখন অকে কাজে Involve করা। এই হচ্ছে, যদি In short মজার ইশকুলকে ব্যাখ্যা করা। এর চাইতে শর্ট মনে হয় না বলা যাবে। এটা করতে যেয়ে আমি আজকে যখন আপনার সাথে কথা বলছি তখন আমার মনে হচ্ছে আমার কাছে সব থেকে আনন্দের দিন! কারন আমরা অই Moment এ দাঁড়িয়ে আছি যা ২০১৩ সালে স্বপ্নে দেখতাম।
এলিটা কারিম : এইটা আমার জন্য বিশাল ব্যাপার। I am honored!
আরিয়ান আরিফ: আমার কাছেও এখানে শেয়ার করতে পেরে ভালো লাগছে। এইটা কিন্তু খুব কম হয় যে, ১০ বছর আগে কিছু তরুণ ছেলেমেয়ে স্বপ্নে দেখে এবং after 10 or 11 years তা আকড়ে ধরে থেকে রেজাল্ট অরিয়েন্টেড করা।
আমরা মাত্র ১৩ জন শিশু নিয়ে শুরু করেছিলাম এবং এখন আমরা ২৫০০ ছেলেমেয়েকে বিনামূল্যে পড়াই!
এলিটা কারিম : আমি জানতে চাই যে তোমাদের এই মুহূর্তে কোথায় কোথায় স্কুলগুলো Located আছে?
আরিয়ান আরিফ: আমরা অবশ্যই বাংলাদেশে কাজ করি। আমরা central Dhaka থেকেই শুরু করি। এই মুহূর্তে আমরা ঢাকার বাইরেও মনপুরা, ভোলায় আমরা কাজ করি। কক্সবাজার আমরা কাজ শুরু করেছি খুব রিসেন্টলি। আমরা ময়মনসিঙ্ঘে কাজ করি। এর বাইরে আমরা বরিশালে কাজ করি, চট্টগ্রামে কাজ করি। যদি আরো Specificly বলি, আমরা এই মুহূর্তে ২৫০০ ছেলেমেয়েকে ৪ টা National Curriculam base আর বাকিগুলো Non formal ১৬ টা। এই জায়গাগুলো মিলে আমরা ২৫০০ ছেলেমেয়েকে পড়াই যা ব্লতে গেলে
]
বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো বিভাগীয় শহরে আমরা আছি।
এলিটা কারিম : ঢাকায় কয়টা আছে?
আরিয়ান আরিফ: ঢাকায় এই মুহুর্তে Formal School আছে দু’টো আর Non-formal School আছে ১৪টা।
এলিটা কারিম :
Formal দু’টো Location কোথায়?
আরিয়ান আরিফ:
একটা হচ্ছে আগারগাওঁ আইডি ভবনের কাছাকাছি, জনতা হাউসিং এর পাশে এবং আরেকটা হচ্ছে, সায়দাবাদের কাছাকাছি কমলাপুরের পেছনে মানিকনগর নাম একটা জায়গায়।
এলিটা কারিম :
আমি just জানার জন্য বলছি। Non-formal থেকে Formal Transformation এ কি Time লাগে?
আরিয়ান আরিফ:
বেগ পেতে হয়। এইটা খুব ভালো প্রশ্ন। অনেকে বুঝতে পারে না Non-formal আর Formal এর মাঝে পার্থক্য কী? আমি একটু সহজ করে বলি। যে বাচ্চাটা রাস্তায় থাকে, আমি তাকে গিয়ে যদি বলি যে, তুমি কাল আমার সাথে স্কুলে গিয়ে ভর্তি হবা। এতে Interested হয়ার কোনো Reason নাই কিন্তু। এর মাঝে অনেকগুলো issues আছে। একটা হচ্ছে Trust Issue; ও আমাকে বিশ্বাস করবে কেন? বাংলাদেশে এইটা তো অস্বীকার করা যাবে না যে Child Traffic আছে এবং বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড ঘটে, সংঘঠনের নামে বা সংগঠনের আড়ালে। তা চাইলেই কিন্তু Skip করে যাওয়া যাবে না। তাই আমরা কোন একটা স্টেশনে ধরুন কমলাপুর স্টেশনে একটা বাচ্ছার সাথে ১ থেকে ২ বছর কথা বলছি, ওর থেকে তথ্য জানছি, আমরা লোকাল থানার help নিচ্ছি, জিডি করছি, ও কোথা থেকে আসছে সেই ডাটাগুলো নিচ্ছি। ও যখন Interested হচ্ছে তখন তাকে বলছি, তুমি কমলাপুর না এসে মানিকনগর স্কুলে আস। মানিকনগর কমলাপুরের কাছাকাছি। এবার কি হয়? ওর একজন Guardian খুঁজে বের করি, যে Legal or Valid. তারপর অকে আমরা ওখানে নিয়ে যাই, Guardian এর সাথে। এতে আমাদের ১ থেকে ২ বছর সময় লেগে যায়। এ কাজটা জোর করে কিন্তু হয় না, কারণ আমরা তো মানুষ নিয়ে কাজ করি। ওর Interest তৈরী হতে হবে, ও কোথায় থাকে, আমি অকে ফ্রী পড়াচ্ছি, পোশাক দিচ্ছি কিন্তু ২৪ ঘন্টা সার্ভিস কিন্তু মজার ইশকুল এখন দিতে পারে না। তাই ওর কোথাও না কোথাও কিন্তু Shelter লাগে। So, ঐ পুরো জিনিসটা address করা এবং Note করা এবং আমরা একটা শিশুকে নিয়ে আমাদের কার্যক্রম যখন তখন কিন্তু শুরু করে দিতে পারিনা। যে শিশুটি এখন ক্লাস এইটে পড়ে ও কিন্তু আমার কাছে গত ১০ বছর যাবত। এর ভেতর অনেক ঝড়-ঝাপটা গিয়েছে কিন্তু অকে ধরে রাখা কিন্তু ছিল। যে বাচ্চাগুলোকে হুট করে ভর্তি করা যায় না, ওকে আমি Non-formal এ রাখি তারপর ওর নাম ঠিকানা রাখা, ও একটু গুনতে পারে, একটু আচার ব্যবহার শিখে, নেশাটা খারাপ এটা শেখানো, কোন মানুষটাকে ওর Trust করা উচিত কাকে উচিত না, কোন বিপদে পড়লে ও কিভাবে কারো Help নিবে বিশেশ করে Police এর Help নিবে, এসব তাদেরকে শেখাতে হয় Basic পর্যায়ে। এবং তারপর Formal School এর বিষয়টা আসে। এখানে একটা ছোট জিনিস বলে রাখি। আমরা কিন্তু এই যে ১১ বছর কাজের অভিজ্ঞতা ইয় আমরা কিন্তু এই কাজটাও করি যে, যে Family তে একটা বাচ্চা রাস্তায় আছে ওর কাছাকাছি যদি কেউ থাকে তবে তাকে আমরা সরাসরি Formal School এ নিয়ে যাই, ওর জন্য Wait করি না যে ও কবে রাস্তায় আসবে।
এলিটা কারিম :
This is very interesting. এইটাও আমার প্রশ্ন হয়তো পরে আসতো যে, একটা বাচ্চাকে কিভাবে Diffrentiat করে Desicede করা হয় যে Non-formal এ পড়বে নাকি Forlmal এ? But আমার প্রশ্নটা হচ্ছে, তোমরা যখন স্কুলগুলো খুলো তখন প্রথম থেকেই Non-formal or Forma এই Decesion নিয়েই খুলো নাকি প্রথমে Nonformal then ধীরে ধীরে Paper work গুল Complete করে তারপর ঐ স্কুলগুলোকে Formal করা হয়?
আরিয়ান আরিফ:
আমি মনে করি, এই প্রশ্নটা খুবই দামী প্রশ্ন আমাদের জন্য। এর উত্তরটা পেলে পরো Organization এর Macanism টা বুঝা যাবে। আমরা Sustainable Model Follow করি। Which is, আমরা পরো System টা কে ৪ টা ভাগে ভাগ করি। প্রথমত হল, আমাদের Goal টা অনেকে প্রায় সময় ভুলে যায় এবং ১১ বছর ধরে বারবার মনে করিয়ে দিই যে, আমাদের Goal একটাই আর তা হলো ‘একটা শিশুও রাস্তায় থাকবে না”, ও দেশের জন্য বোঝা হবে না। একটা শিশুকে যখন রাস্তায় পাই তখন সম্ভভ্য ৩টা ঘটনা ওর সাথে ঘটে, প্রথম; যখন ওর সাথে আমাদের কাজ শুরু হয় তখন অইটা আমরা বলি Open School বা Undr The Sky. এ পর্যায়ে আমরা বুঝতে পারি, হয় ও ঢাকার ভেতর কোথাও থেকে আসছে- কোনো বস্তি, কোনো রেললাইনের পাশ থেকে বা কোনো বিচ্ছিন্ন জায়গা থেকে। এটাকে আমরা বলি “ঢাকার ভেতর স্থায়ী স্কুল”। এ গেল ২য় ধাপ। এরপর যদি বুঝি না ও ঢাকার ভেতর থেকে নয় বরং কোনো একটা প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসছে, হতে পারে চর অঞ্চল থেকে কিংবা যেখানে শিক্ষায় পিছিয়ে আসছে সেখান থেকে আসছে, তখন আমরা বলি, “ঢাকার বাইরে স্থায়ী স্কুল”। এবার যদি এই বাচ্চাটা ঢাকার কোথাও না থাকে, গ্রামের কোথাও না থাকে মানে ওর কোন থাকার জায়গা নাই বা ও বলতে পারছে না তখন আমাদের Wait করতে হয়। তখন আমরা থানায় জিডি করি, এবং ওর জন্য আমাদের একটা আবাসিক Shelter Home আছে। এই হচ্ছে ৪টা ধাপ। একটা শিশুকে যখন আমি রাস্তায় পাই। হয় ও ঢাকায় কারো কাছে থাকে, নয়তো গ্রামে কারো কাছে
থাকে অথবা ঐ দুটর কোথাও ও থাকে না তাহলে ওর জন্য Shelter Home। ঐ বাচ্ছাটা কিন্তু আমাদের Network এর ভেতর পড়ে গেল এবং ওকে আমরা Continuously Develop করতে পারি। এবং একেই আমরা একটা Sustainable Model বলি। ও যখন আমাদের Network এ আসলো তখন ও আর রাস্তায় থাকবে না, আমরা কোন না কোন একটা উপায় বের করব। এবং এর জন্য, ঢাকায় যে বললাম আমাদের আগারগাওঁ ও মানিকনগর দুইটা স্কুল, এদের আমরা বলি 2nd ধাপের স্কুল। এরপর ঢাকার বাইরে যে মনপুরা ভোলায় স্কুল করেছি, কারণ সদরঘাট থেকে মনপুরা ভোলায় খুব সহজে লঞ্চে করে এমনকি বিনা টাকায় চলে আসে। এসে সে একটা শিশু হয়ে যায় পথশিশু অথচ সে বুঝতেও পারে। চরের অবস্থা কিন্তু খুব একটা সুবিধার না। অনেক পিছিয়ে, যেখানে না গেলে বুঝা যাবে না। এই যে দুটো জায়গা তো গেল এবং ৪র্থ ধাপ বলি আমরা Shelter home, যে ওখানে আবাসিকভাবে থাকতে পারে। এ মুহুর্তে আমরা দুটো Shelter Home পরিচালনা করি; একটা সিরাজগঞ্জ এবং অন্যটা হচ্ছে ময়মনসিংহে। ময়মনসিংহ এর কার্যক্রমটা শুরু করতে পারিনি তবে Structure টা তৈরি করে ফেলেছি এবং সিরাজগঞ্জেরটা চলছে, যেটা ধাকায় আমরা ২ বছর চালিয়েছি।
এলিটা কারিম :
তাহলে এগুলো সবগুলোই হচ্ছে Non Formal form of School?
আরিয়ান আরিফ:
Right
এলিটা কারিম : তাহলে আমি যেটা বুঝতে পারছি যে, এই যে একধাপ থেকে আরেক ধাপে যখন বাচ্চারা যায় তখন অরা কিন্তু Nonformal থেকে Nonformally যাচ্ছে কিন্তু অদের একটা Story Develop হচ্ছে, তাই তো?
আরিয়ান আরিফ:
No, এখানে একটু বলি, -Non formal থেকে Formal এ যাচ্ছে, যে যেখানেই যাচ্ছে।
এলিটা কারিম : আমি ওটাই জানতে চাচ্ছি যে,মজার ইশকুলের আসলে Policy টা কী? তোমরা শুরু থেকেই কি Formal খুলতে পারছো নাকি আগে Nonformal খুলতে হচ্ছে পরে তা Transfer করে Formal এ যেতে হয়? বাচ্চারা নয় আমি স্কুলের কথা বলছি।
আরিয়ান আরিফ:
Organization এর Goal টা বুঝলে এর উত্তরটা একদম Relevant. আমার Goal হচ্ছে, পথশিশু মুক্ত বাংলাদেশ। স্কুল খোলা না। কিন্তু ওদেরকে Formation এ আনতে গিয়ে আমাকে স্কুল খুলতে হচ্ছে। তাই ও যখন Nonformal এ আসছে এরপর কিন্তু ঢাকার ভেতর ও মনপুরার স্কুলগুলোও কিন্তু Formal School. ও কিন্তু Regular Traking এ থাকছে। আমার Goal কিন্তু ও রাস্তায় থাকবে না, ও পথে থাকবে না। বাকিরা হয়তো স্কুল দেখে আমি দেখছি যে ও স্থায়ী হয়ে যাচ্ছে, খারাপ পথে যাচ্ছে না।
এলিটা কারিম :
Formal and Nonformal establishment where schools are concern, Non Formal schools তো তোমরা খুলছো, Nonformal থেকে Transfer করে কি তোমরা formal এ নিয়ে যাচ্ছো নাকি আলাদা করে Formal School curiculam সহ খোলা হয়?
আরিয়ান আরিফ:
Non Formal School এ নির্দিষ্ট করে কোনো Registration Process আছে বলে আমাদের জানা নাই। ওটা হচ্ছে ওর Basic জিনিসগুলো যেমন যোগ-বিয়োগ-গুন-ভাগ-বর্ণ পরিচয়-আচার-ব্যবহার এগুলো শিখে থাকে। আর Formal School হলে আমাদের থানা শিক্ষা অফিস থেকে Registration করে Government এর যে যে নিয়ম যা অন্যান্য সকল প্রাইমারি স্কুল অনুযায়ী করে থাকি। অন্য স্কুলে Class Four এ যে বই পড়ে আমরাও একই বই পড়ি।
এলিটা কারিম :
তার মানে এখনে আলাদাভাবে স্কুল খোলা হয়। Formal মানে শুরু থেকেই Formal, এখানে কোন Transferring এর ব্যপার নাই।
আরিয়ান আরিফ:
না নেই।
এলিটা কারিম :
আমি এটাই জানতে চাচ্ছিলাম।
আচ্ছা, আমি যতটুকু জানি যে, মজার ইশকুলে শুধু যে বাচ্চাদের তোমরা পড়াচ্ছো তা Nonformal or Formal হোক তা না, এখানে বাচ্চাদের পুরো Life Style টা যেন যতটুকু সম্ভব Positive দিকে যেন make shift হয় তাও তোমাদের হচ্ছে এবং এই কারণে তোমরা প্রতিটা বাচ্চার জন্য Sponsorship দিয়ে থাকো। এই Proggram টা নিয়ে একটু জানতে চাই।
আরিয়ান আরিফ:
মজার ইশকুলে যে শিশুরা Formal School এ পড়ে, Non Formal না। Formal School এ ওদের পড়া Totally Free Of Cost. ওর বই-খাতা থেকে শুরু করে, ওর সমস্ত শিক্ষা উপকরণ, স্কুল ড্রেস যা যা লাগবে সবই স্কুল বহন করবে। তাহলে এখানে নিশ্চই একটা খরচ আছে? আমি একটু জানিয়ে রাখি, আমাদের ১১ বছর এই Journey তে আমরা কোন Foreign Fund না বরংচ Local Fund এ চলি এবং এই Local Fund এর একটা বড় অংশ এই Sponsor A Child program থেকে আসে। এই মুহূর্তে যদি আমাদের Formal School এর কথা বলি, দেখবেন Video তে কিন্তু আমি বলেছি আমরা এখন ২৫০০ ছেলেমেয়েকে বিনামূল্যে পড়াই কিন্তু তার মধ্যে ১০৫০ জন হচ্ছে Formal School এর। এবং তারাই Sponsorshipe পায়, সবাই কিন্তু না। এই মুহুর্তে আমাদের Sponsorshipe এ ৩০২ জন আছে, ১০৫০ জনের ভেতরে।
এলিটা কারিম :
এখন যদি কেউ Sponsorship করতে চায় তাহলে কত করে দিতে হবে?
আরিয়ান আরিফ:
১৫০০ টাকা মাসে।
এলিটা কারিম :
এই ১৫০০ টাকায় কি কি Cover করে?
আরিয়ান আরিফ:
পুরো স্কুলের যত ধরণের Expenses. বই-খাতা, স্কুল ড্রেস, Extra Curricular Activities করতে যা যা লাগে।
এলিটা কারিম : এখানে কি টিফিন ও Included?
আরিয়ান আরিফ:
Tiffins are depends on donor. আমাদের ৪টা যে স্থায়ী স্কুল এর মধ্যে আগারগাওঁ আমাদের স্থায়ী ডোনার আছে, কভিডের আগে মানিকনগরেও ডোনার ছিল। তখন নিয়মিত দিতে পারতেম কিন্তু এখন আমরা বিচ্ছিন্নভাবে দিতে পারি, যেমন সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন। কিন্তু আগারগাওঁ আমরা প্রতিদিন দিই। এটা যদি ডোনার Available থাকে তাহলে দিতে পারি। Expensive তো।
এলিটা কারিম :
তারমানে Food টা এই ১৫০০ টাকার বাইরে?
আরিয়ান আরিফ:
হ্যাঁ, Food এই ১৫০০ টাকার ভেতর না।
এলিটা কারিম :
এই মুহূর্তে ১০৫০ জন Formal School শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩০২ জন শিক্ষার্থীর Sponsor আছে। আমরা তাহলে আরো Sponsorship খুজছি।
ইন্টারভিউ এর আগে মজার ইশকুলের একটা মজার একটা ব্যাপার নিয়ে কথা বলছিলাম। সকাল ৮-১০ টা পর্যন্ত একটা Stablishment তাদের Facilities গুল Use korote dey bacchader. এ ব্যাপারে যদি কিছু বলতে।
আরিয়ান আরিফ: এইটা বাংলাদেশের ইতিহাসে না, আমার মনে হয় Corporate Sector এ পৃথিবীতে এই প্রথম কারণ আমরা এর আগে এমন Report দেখিনি। প্রথম হওয়াটা উচ্ছ্বসিত হওয়ার মতো না হলেওই উদ্যোগটা উচ্ছ্বসিত হওয়ার মতো। KFC Bangladesh যারা Bangladesh Transcom Food তাঁরা ও মজার ইশকুল মিলে এই বছর (২০২৩) জানুয়ারি থেকে মুলত এই কাজ টা করছে। তাঁরা, পথে যে শিশুরা রাতে ঘুমায়, পরে থাকে এদের সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত KFC Branch ব্যাবহার করতে পারি।
এলিটা কারিম :
কয়টা Branch? কী কী করা হয় এই Branch গুলোতে।
আরিয়ান আরিফ:
৮টা Branch. মূলত পড়াশোনা, তাকে একটা সাধারন লাইফ দেয়াকিন্তু আমরা যে Additional বিষয়গুলো আছে ওগুলকেউ অনেক বড় করে দেখি। একটা হলো; সে Washroom ব্যবহার করতে পারে। গোসল করতে পারে, ফ্রেশ হতে পারে। যে বাচ্চারা রাতে রাস্তায় ঘুমোয় তারা সকালবেলা উঠে ফ্রেশ হয়ে একটা জামা পড়তে পারল, হোক সেটা পুরনো। মজার ইশকুল হিসেবে এটা বড় একটা Achivment. ২য় হলো; ও একটা খাবার পায়। এ খাবারটা সকালের নাস্তা হিসেবে পায়। এরপর পড়াশোনা তো পাচ্ছে। বই খাতা এবং একটা ব্যাগ দিই, এখন প্রশ্ন হচ্ছে পথশিশুকে আপনারা ব্যাগ দেন কিভাবে? দেখুন, ও তো আকাশ থেকে পড়ে না। ও আশেপাশে কোথাও একটা থাকে। আমরা এইটা experimental দেখছি, ও কতোটা Carry করতে পারে। আমি একটা ছোট পয়েন্ট যোগ করতে চাই এখানে; যখন আমি বলি, আমি উচ্ছ্বসিত হই যে ৮ থেকে ১০ টাএ সময় খাবার দিই, এটার একটা ভালো কারন হচ্ছে, আপনারা যদি একটু খেয়াল করেন - সকালবেলা কিন্তু সবাই অফিসগামী লোকজন থাকে। প্রচন্ড ব্যাস্ত। ঐ সময় কিন্তু মাঝে মাঝে নিউজে দেখবেন ছিনতাই হয়। ১০-১৫ বছরের ১টা শিশু যখন রাতে না খেয়ে ঘুমায় বা নেশা করে ঘুমায়, সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ও কিন্তু প্রচন্ড রকমের ক্লান্ত থাকে। দোকান বন্ধ থাকে সেইসাথে অফিসগামী লোকজন ব্যস্ত থাকে। ক্ষুধা তো আসলে সময় মেনে হয় না। ও শুধু জানে চোখের সামনের এই ব্যাগ নিতে পারলে আমি টাকা পাব। দেখবেন অফিসগামী লোক বিশেষ করে নারীরা এই ব্যাগ চুরির Harassment এর শিকার হয়। So আমরা প্রথমেই এইটাকে একটা বড় Achievement মনে করছি যে, এই শিশুটা যে জানে সকালবেলা আমি ঐখানে গেলে আগে আমাকে ঢুকতে দিত না একসময় কিন্তু এখন ঢুকলে খবার পাব, ফ্রেশ হতে পারব। তাই আমরা বলতে পারি, আমরা যে শুধু পড়াশোনা করাচ্ছি তা নয় Indirectly দেশের জন্য যাকে বোঝা মনে করা হয় তাকে সম্পদে পরিনত করছি। উদ্যোগটা হয়তো ছোট কিন্তু Impact টা কিন্তু অনেক বড়। এই সুযোগে আমি KFC-কে ও ধন্যবাদ দিতে চাই।
এলিটা কারিম : অবশ্যই। এইটা ধন্যবাদ পাওয়ার মতোঔ একটা কাজ।
যে ৮টা Branch এর কথা বললে এগুলো কি সব ঢাকায়?
আরিয়ান আরিফ:
ঢাকার ভেতরে ৭টা এবং কক্সবাজারে ১টা Branch এবং এই সংখ্যাটা কিন্তু বাড়বে।
এলিটা কারিম :
আমার এতো যে ভালো লাগছে কথাটা শুনে! আমি আশা করি যে আমাদের Corporate or even corporate Sectors থেকে হোক, যারা আসলে এ Type এর Help and support টা দিতে পারবে তাঁরা যদি এই Particular বিষয়টায় এগিয়ে আসত। বেশি কিছু না শুধু সকালে দু'টো ঘন্টা ৮-১০ টা, Just fresh হওয়া, নিজে একটু ভলো ফিল করা এ ব্যাপারটা দারুন। হয়তো মজার ইশকুল এ তারা এখন যাচ্ছে কিন্তু ফ্রেশ হওয়ার জায়গা নেই তারা ফ্রেশ হয়ে স্কুলে যাচ্ছে এটা দেখতেও ভালো লাগে।
আরিয়ান আরিফ:
আমি ১১ বছর ধরে তো এদের সাথে কাজ করি, আমার এই Impact টা এতো বড় মনে হয়! এবং এর সংশ্লিষ্ট যারা আছেন তাঁদেরকে আমি সরাসরিও বলেছি যে আমাদের এই শিশুদের কৃতজ্ঞতার কোন শেষ নেই যে, এঁরা এত বড় করে চিন্তা করে। এবং আপু আপনাকেও ধন্যবাদ যে এই বিষয়টাকে আপনি তুলে ধরেছেন, এটাও কিন্তু একটা বড় ব্যাপার।
এলিটা কারিম :
আসলে এই Information গুলোকে যতটুকু আমরা Spread করতে পারি ততটাই কিন্তু আমি মনে করি ভালো। এই Information গুলো নিয়ে কিন্তু আসলে মজার ইশকুল এর আরো বেশি Reach out করা দরকার, হোক Socials থেকে বা যেকোনভাবে।
আচ্ছা, মজার ইশকুলকে তুমি সামনে কোথায় দেখতে চাও?
আরিয়ান আরিফ:
মজার ইশকুল এর কিন্তু Goal একটাই। আমরা শুরু থেকেই বলে আসছি যে আমরা জিনিশই দেখতে চাই ‘রাস্তায় একটা শিশু ঘুমিয়ে থাকবে না’। This is the only one goal. আমরা সবসময় যেই বিষয়টা নিয়ে proud feel করি তা হলো, মজার ইশকুল হচ্ছে ঐরকম একটা Organisation যারা কখনও লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হইনি। পথ হয়তো Change করেছি আমরা। আমরা পথশিশুদের পড়াতে যেয়ে তাদের মায়েদেরকে Training দিয়েছি সেলাই মেশিনের। আমরা ৯০ জনকে Training দিয়ে তাদেরকে নতুন মেশিন দিয়েছি, Follow Up করেছি, আমরা মনপুরার মায়েদের যাকাতের টাকা থেকে গরু-ছাগল কিনে দিয়েছি, সেখানে সারাবছর Treatment এর ব্যবস্থা করেছি বিনামূল্যে। আমরা খরচটা Carry করেছি তারা করেনি। আমরা ডাক্তারের সাথে Engage করে দিয়েছি। ঢাকাতে আমাদের স্কুলের শিক্ষার্থীদের যেসকল বাবারা রিক্সা চালায় তাদেরকে রিক্সা কিনে দিয়েছি। সারাবছর Monitoring করেছি।
এলিটা কারিম :
বাচ্চাদের সাথে তাদের Family কেও মজার ইশকুল Support দিচ্ছে?
আরিয়ান আরিফ:
Right!
এলিটা কারিম : Fantastic!
আরিয়ান আরিফ:
এবং এইটা কিন্তু আমাদের Organisation এর goal ছিল না কিন্তু Indirectly Goal এই Sense এ ছল যে আমরা চাচ্ছি কী?
এলিটা কারিম :
বাচ্চারা যেন ভালো থাকে, বাচ্চারা যেন স্কুলে যেয়ে Education পায়।
আরিয়ান আরিফ:
একদম!
এলিটা কারিম :
তো তুমি মজার ইশকুল as an establishment কে after next 5 years কোথায় দেখতে চাও? আরো অনেকগুলো Branches চাচ্ছো? নাকি মজার ইশকুল এর বড় কোন Plan আছে?
আরিয়ান আরিফ:
মজার ইশকুল কে নিয়ে শুরু থেকে ১ টাই Pla, এখনও একই plan আছে। প্রথম কথ হলো আমরা যেইসব জেলাতে এ ধরনের শিশুরা আছে আমরা সেইসব জেলাতে যেতে চাই কিন্তু আমাদের অনলকগুলো শাখা থকবে এই প্রয়োজনে expend করতে চাই না। যেখনে যেখনে এ ধরনের শিয়ু আছে সেখানে আমরা যাব। এবং আগামী ৫ বছরে যদি আমরা চিন্তা করি, আমরা ১১ বছরে এসে এখন বলতে পারি যে আমরা Structured Organisation যা Systemic way তে চলে, যার সংশ্লিষ্ট Department আছে। যদিও আমরা শুরু করেছলাম ১১ বছর আগেম Totally Volunteer base. কোন Experience নাই সেখন থেকে আমরা Highly dedicated, Focus and well organised একটা Team. যারা এখন বড় বড় Project চাইলেই Easily maintain করতে পারে। And same time আমরা চাই যে, KFC এর সাথে আমরা যে Project এ কাজ করেছি Similar আরো কিছু Project এ কাজ করতে চাই, যেখনে এ শিশুরা না খেয়ে ঘুমিয়ে থাকে এদেরকে Reach করা যায়। এইটা করতে গিয়ে আরো অনেক মানুষের সহায়তার প্রয়োজন হবে। মোট কথ প্রতিটা পথশিশুর কাছে আমরা পৌঁছাতে চাই- এটাই আমাদের Ultimate Goal!
এলিটা কারিম :
Fantastic! খুব ভালো লাগলো আরিয়ান তোমার কথা শুনে, তোমার গল্পগুলো শুনে। এবং যাঁরা দেখছেন তাদেরকে বলতে চাই যে, মজার ইশকুল এর যেই Aim টা, যে সবার কাছে পৌঁছাতে চায় যেন বাংলাদেশে যতগুলো পথশিশু আছে তারা যেন ভালো থাকতে পারে, তারা যেন Education পায়, তারা যেন Proper Nutritious food যেন খেতে পায়, ওরাও যেন সুন্দর করে বড় হতে পারে। যেন বাংলাদেশ ওদের জন্য Positive একটা জায়গায় পরিনত হয়।
Thank you so much Arian. খুব ভালো লাগলো এবং আমি আরেকটা জিনিস Add করতে চাই যে, মজার ইশকুল এর বাচ্চাদেরকে যদি আপনারা Support করতে চান, Sponsorship করতে চান তাহলে মজার ইশকুল এর যে Social Media, website আছে। আরিয়ান Website এর address টা যদি একটু বলো।
আরিয়ান আরিফ:
আপনি মজার ইশকুল লিখে Search দিলেই পেয়ে যাবেন তবুও বলছি odommobangladesh.org.bd এইটা হচ্ছ আমাদের Registered Organisation, যা Government Approved. আপনি মজার ইশকুল লিখে Facebook এ যদি Search দেন তাহলেও পাবেন। আমরা প্রতিনিয়ত এইটা আপডেট করি। আমাদের একজন Dedicated Officer আছে। আপনি যে কোন সময় যে কোন প্রশ্ন করলে আমরা উত্তর দিব।
এলিটা কারিম :
Thank you so much.
আরিয়ান আরিফ:

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।  

Comments