টানা ১১ বছর! টানা ১১ বছর, ক্লান্তি আসাই স্বাভাবিক!!
মজার ইশকুলের ফরমাল শাখা গুলো সেই শুরু থেকে সপ্তাহে ৫ দিন ক্লাস কার্জক্রম থাকে, রবি থেকে বৃহস্পতিবার। শুক্রবার-শনিবার শিক্ষার্থীদের জন্য অফ ডে। টিচারদের জন্য শনিবার, ট্রেনিং, মিটিং, লেসন প্ল্যানসহ অন্যান্য কাজ থাকে।
মজার ইশকুল :: Mojar School এর ২০২২ সালে যতগুলো কাজ আমাকে দারুণ আনন্দ দেয় তার মধ্যমে অন্যতম ৪ শাখায় ( ঢাকায় ২ টি, ভোলায় ২ টি ) প্রতি রবিবার নোটিশ বোর্ডে ফলাফল টানিয়ে দেয়া আর শিক্ষার্থীদের নিজের আইডি খুঁজে বের করা, এটা আনন্দের একটি কাজ। পরীক্ষা শুনলেই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, কেননা সারা সপ্তাহে যা পড়ায় তার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো নিয়েই সাপ্তাহিক পরীক্ষা। এটা করলে যা হয়, পরীক্ষার আগে পড়ে নিবো এমন মনোভাব আসে না। অথবা কেউ দূর্বল শিক্ষার্থী থাকলে নিয়মিত লেখালেখি প্রাক্টিকস করায় পরীক্ষা ভীতি দূর হয়।
গত সপ্তাহে, এই বছরের ২৯তম সাপ্তাহিক পরীক্ষা শেষ হলো।
করোনা পরবর্তী শিক্ষার ঘাটতি পূরণ প্রায় অসম্ভব কাজ, মজার ইশকুলের গোল ছিল, দুই বছরের গ্যাপ চাইলে যেহেতু পূরণ করা যাবে না সেহেতু "পড়াশোনায় রাখা" শিক্ষার্থীদের। আমাদের শিক্ষার্থীদের যেহেতু বাসায় পড়া এবং প্যারেন্টিং এর সুযোগ নেই সেহেতু আমরা কোন রকম হাল ছেড়ে দেয়া বা রিস্ক নিতে চাইনি। তাই সারা সপ্তাহের পড়া ছোট ছোট পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়েছি, ফলে চূড়ান্ত পরীক্ষায় কেউ চাপ অনুভব করেনি।
শিক্ষার্থী ইশকুলে আসার অনীহা, পড়তে না চাওয়া ইত্যাদি বলার মত করে ফেস করিনি।
পড়াশোনায় ক্লান্তি আসলে বিরক্ত হওয়ার চান্স থাকেই, সেখানে আমরা এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটিজ বাড়িয়েছি উল্লেখযোগ্য হারে। ফলাফল দারুণ। সুন্দর, সুস্থ্য একটা বন্ডি আছে শিক্ষার্থীদের সাথে। ফর্মাল ইশকুলে ১,০০০ শিক্ষার্থীর ৪ শাখায় কোন দুর্ঘটনা নেই। এটা অনেক বড় অর্জন।
বছর প্রায় শেষ। নভেম্বরের শেষ উইকে ফাইনাল এক্সাম। ডিসেম্বরে ফলাফল। মনে হচ্ছে, করোনা পরবর্তী সময়টা সফল ভাবেই শেষ করার পথে । উহ, ২০২৩ সালে মজার ইশকুলে অষ্টম শ্রেণী যুক্ত হবে। অনেকের বয়স ১৮ হবে, মানে এরা কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করে নিজের জন্য, পরিবারের জন্য আয় করার একটা পথ খুঁজে যাবে। যা মূলত, মজার ইশকুলের আলটিমেট গোল।
সেই কাঙ্ক্ষিত সোনার হরিণ ধরার আর এক বছর, এরপর মজার ইশকুল তার আপন গতিতে ছুটবে। চাইলে আমিও একটু বিরতি নিতে পারবো।
টানা ১১ বছর! টানা ১১ বছর, ক্লান্তি আসাই স্বাভাবিক!!
করোনা পরবর্তী শিক্ষার ঘাটতি পূরণ প্রায় অসম্ভব কাজ, মজার ইশকুলের গোল ছিল, দুই বছরের গ্যাপ চাইলে যেহেতু পূরণ করা যাবে না সেহেতু "পড়াশোনায় রাখা" শিক্ষার্থীদের। আমাদের শিক্ষার্থীদের যেহেতু বাসায় পড়া এবং প্যারেন্টিং এর সুযোগ নেই সেহেতু আমরা কোন রকম হাল ছেড়ে দেয়া বা রিস্ক নিতে চাইনি। তাই সারা সপ্তাহের পড়া ছোট ছোট পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়েছি, ফলে চূড়ান্ত পরীক্ষায় কেউ চাপ অনুভব করেনি।
শিক্ষার্থী ইশকুলে আসার অনীহা, পড়তে না চাওয়া ইত্যাদি বলার মত করে ফেস করিনি।
পড়াশোনায় ক্লান্তি আসলে বিরক্ত হওয়ার চান্স থাকেই, সেখানে আমরা এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটিজ বাড়িয়েছি উল্লেখযোগ্য হারে। ফলাফল দারুণ। সুন্দর, সুস্থ্য একটা বন্ডি আছে শিক্ষার্থীদের সাথে। ফর্মাল ইশকুলে ১,০০০ শিক্ষার্থীর ৪ শাখায় কোন দুর্ঘটনা নেই। এটা অনেক বড় অর্জন।
বছর প্রায় শেষ। নভেম্বরের শেষ উইকে ফাইনাল এক্সাম। ডিসেম্বরে ফলাফল। মনে হচ্ছে, করোনা পরবর্তী সময়টা সফল ভাবেই শেষ করার পথে । উহ, ২০২৩ সালে মজার ইশকুলে অষ্টম শ্রেণী যুক্ত হবে। অনেকের বয়স ১৮ হবে, মানে এরা কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করে নিজের জন্য, পরিবারের জন্য আয় করার একটা পথ খুঁজে যাবে। যা মূলত, মজার ইশকুলের আলটিমেট গোল।
সেই কাঙ্ক্ষিত সোনার হরিণ ধরার আর এক বছর, এরপর মজার ইশকুল তার আপন গতিতে ছুটবে। চাইলে আমিও একটু বিরতি নিতে পারবো।
টানা ১১ বছর! টানা ১১ বছর, ক্লান্তি আসাই স্বাভাবিক!!
Comments
Post a Comment